BlogUncategorizedYT Tutorial

ইউটিউব থেকে কত টাকা ইনকাম করা যায়?

ইউটিউব থেকে কত টাকা ইনকাম করা যায়?

ইউটিউবে প্রতিদিন প্রায় ৭২০,০০০ ঘণ্টা ভিডিও আপলোড করা হয় এবং এর সংখ্যা প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইউটিউব হলো কারো কাছে বিনোদনের মাধ্যম আবার কারো কাছে ইউটিউব হলো ইনকাম করার মাধ্যম। জনপ্রিয় এই ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম থেকে অনেক ছেলে-মেয়েরা প্রতি মাসে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ ডলার ইনকাম করে থাকেন। আবার অনেকেই আছেন যারা নতুন করে এই প্লাটফর্মের মধ্যে কাজ শুরু করার চিন্তা করছেন। যদি আপনি ইউটিউবের মধ্যে নতুন একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর হয়ে থাকেন তাহলে আপনার মনে একটি প্রশ্ন আসতে পারে ইউটিউব থেকে কত টাকা ইনকাম করা যায়? আজকে এই প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আপনার মনের ধারণাটি পরিষ্কার করব।

ইউটিউব ইনকামের ধরনসমূহ

ইউটিউব থেকে প্রতি মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায় সেটি নির্ভর করে ৪টি বিষয়ের উপর। যেমন: Adsense ইনকাম, Sponsorship/Brand Deals, Affiliate Marketing, ইউটিউব চ্যানেল মেম্বারশিপ এই ৪টি নিয়মে মূলত ইউটিউব থেকে আর্নিং করা হয়। তবে প্রত্যেক চ্যানেলের আর্নিং এর পরিমাণ সমান হয় না একটি ইউটিউব চ্যানেলের ক্যাটাগরি, ভিডিওর ধারণ, ভিউজ, CPM, ইত্যাদি অনুযায়ী বিভিন্ন চ্যানেলে আর্নিং ভিন্ন হয়ে থাকে।

Adsense ইনকাম:

যখন আপনার ভিডিওর মধ্যে গুগলের বিজ্ঞাপন আসে তখন সেই বিজ্ঞাপন থেকে ইনকাম হয়।

উদাহরণ: মনে করেন কোন কোম্পানি ইউটিউবকে ১০০ টাকা দিয়ে বলল ইউটিউবের মধ্যে যে ভিডিও চলবে সেই ভিডিওর মধ্যে সেই কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য তখন ইউটিউব সেই কোম্পানির কাছ থেকে ১০০ টাকা নেয় এবং প্রত্যেক ভিডিওর মধ্যে সেই কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেখায়। কোম্পানি যে ১০০ টাকা দিয়েছে সেই ১০০ টাকার মধ্যে ইউটিউব ৬০ টাকা নিজের কাছে রাখে এবং ৪০ টাকা যার যার ভিডিওর মধ্যে বিজ্ঞাপন দেখানো হয়েছে তাদেরকে দিয়ে দেয়।
এই প্রক্রিয়াটি হল ইউটিউব থেকে ইনকাম করার প্রধান উৎস।

Sponsorship/Brand Deals:

Sponsorship বলতে বুঝানো হয় কোন কোম্পানির সাথে চুক্তি করে ভিডিও তৈরি করে ইনকাম করা।

উদাহরণ: যেকোনো কোম্পানি আপনার সাথে যোগাযোগ করবে এবং আপনাকে বলবে আপনার ভিডিওর মাধ্যমে তাদের কোম্পানিকে প্রমোশন করেন। যদি আপনি তাদের সেই শর্ত অনুযায়ী ভিডিও তৈরি করেন তাহলে সেই কোম্পানি আপনাকে টাকা দিবে। অনেক বড় বড় ইউটিউবাররা প্রতিবছরে ৩০-৩৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করে থাকেন Sponsorship/Brand Deals এর মাধ্যমে।

Affiliate Marketing:

প্রোডাক্টের লিংক ভিডিওর মধ্যে দিয়ে বিক্রি করে কমিশন নেওয়া।

উদাহরণ: Affiliate Marketing মানে হলো আপনি অন্যের পণ্যের ভিডিও তৈরি করে আপনার চ্যানেলের মধ্যে আপলোড করবেন এবং সেই পণ্য ক্রয় করার এফিলিয়েট লিঙ্ক দিবেন। যদি কোন ব্যক্তি সেই লিংক ব্যবহার করে ওই প্রোডাক্টটি ক্রয় করে তাহলে আপনি যেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ইউটিউব চ্যানেল মেম্বারশিপ:

সাবস্ক্রাইবারদের কাছ থেকে সরাসরি অর্থ উপার্জন করা।

উদাহরণ: ইউটিউব চ্যানেল মেম্বারশিপ মানে হলো ভিউয়ার্সরা আপনাকে টাকা দিয়ে বিশেষ সুবিধা পায়। এটি ঠিক Netflix বা কোনো VIP গ্রুপের মতো — যেখানে টাকা দিলে এক্সক্লুসিভ কন্টেন্ট, ব্যাজ, ইমোজি, লাইভ চ্যাট সুবিধা ইত্যাদি পাওয়া যায়। আপনার চ্যানেলে মেম্বারশিপ ফিচার চালু করার জন্য কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে যেমন: ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে, YouTube Partner Program (YPP)-এ যোগ দিতে হবে, ইউটিউবে নীতিমালা বা গাইডলাইন ভঙ্গ করা যাবে না।

ইউটিউব কত টাকা দেয় প্রতি ভিউতে?

ইউটিউব প্রতি একটি ভিউসে কত টাকা দেয় এটি খুব সাধারণ একটি প্রশ্ন হলেও এটার উত্তর একেবারে নির্দিষ্ট নয়। প্রতি চ্যানেলের ক্যাটাগরি অনুযায়ী সেই চ্যানেলের আর্নিং ভিন্ন হয়ে থাকে। ইউটিউবের আর্নিং স্থান এবং ভৌগোলিক বিবরণের উপর নির্ভর করে অর্থাৎ ভিন্নস্থানের ভিউসের আর্নিং ভিন্ন হয় তাকে।

1000 ভিউতে কত টাকা পাওয়া যায়?

আপনার ভিডিওর মধ্যে প্রতি হাজারে কত টাকা ইনকাম হবে তা নির্ভর করে কয়েকটি বিষয়ের উপর যেমন: স্থান, দেশ, CPM (Cost per 1000 impressions), CPC (Cost per Click), ভিডিওর ক্যাটাগরি, ইত্যাদি।

উদাহরণ: যদি আপনার চ্যানেলটি টেক রিভিউ নিয়ে হয় এবং ভিউয়ারসরা যদি বাংলাদেশী হয় তাহলে প্রতি হাজারে আপনার ইনকাম হতে পারে ৳৮০ – ৳১৫০ টাকা। তবে এই ইনকাম ধারণা নির্দিষ্ট নয় আপনার ভিডিওর মধ্যে দেখানো বিজ্ঞাপন অনুযায়ী আপনার ইনকাম বেশি অথবা কম হতে পারে।

যদি আপনি আপনার ভিডিওর ইনকাম সম্পর্কে আনুমানিক ধারণা জানতে চান তাহলে আপনি ব্যবহার করতে পারেন YouTube Earning Calculator.

CPM, CPC, RPM এর মানে কী?

ইউটিউব থেকে কিভাবে ইনকাম কিভাবে হয় এই বিষয়টা ভালোভাবে বুঝতে গেলে CPM, CPC, RPM এই তিনটি বিষয় সম্পর্কে জানা অনেক প্রয়োজন।

১.CPM (Cost Per Mille)

CPM মানে হলো প্রতি এক হাজার বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য ইউটিউবকে বিজ্ঞাপন দাতা কত টাকা দিয়ে থাকে।

উদাহরণ: যদি CPM ৫ ডলার হয়ে থাকে তাহলে ইউটিউবের ভিডিওর মধ্যে youtube ১০০০ বার বিজ্ঞাপন দেখালে ইউটিউবের ইনকাম হবে ৫ ডলার।

তবে এই ৫ ডলার ইউটিউব নিজের কাছে রাখে না যার ভিডিওর মধ্যে বিজ্ঞাপন দেখানো হয়েছে তাদেরকে কিছু অংশ এই ৫ ডলারের মধ্যে থেকে দিয়ে দেওয়া হয়।

সংক্ষেপে বলতে গেলে CPM দ্বারা বুঝানো হয় ইউটিউব আপনার ভিডিওর মধ্যে এড প্রদর্শন করে youtube নিজে কত ইনকাম করছে।

২. CPC (Cost Per Click)

CPC মানে হল যদি কোন ভিউয়ার্স এদের মধ্যে ক্লিক করে তাহলে কত টাকা আর্নিং হয়।

উদাহরণ: কেউ যদি তোমার ভিডিওর মধ্যে দেখানো বিজ্ঞাপন দেখে সেই বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে এবং সেই বিজ্ঞাপনের CPC যদি হয় ৩ ডলার তাহলে ইউটিউব এবং আপনি মিলে ইনকাম করেছেন ৩ ডলার।

সংক্ষেপে বলতে গেলে CPC দ্বারা বোঝানো হয় এডে ক্লিক করলে কত টাকা ইনকাম হয়।

৩. RPM (Revenue Per Mille)

RPM দ্বারা বোঝানো হয়ে থাকে আপনার ভিডিওর প্রতি ১ হাজার ভিউজের মাধ্যমে আপনি কত টাকা ইনকাম করছেন।

উদাহরণ: মনে কর তোমার যে কোন একটি ভিডিওর মধ্যে এক হাজার ফিউজ হয়েছে এবং সেই ভিডিওর RPM হলো $1.5. অর্থাৎ আপনার সেই ভিডিওর প্রতি হাজারে ইনকাম হবে প্রায় ১৭৫ টাকার মতো।

Ad, Membership, Superchat ইত্যাদির সমন্বয়ে গঠিত হয় RPM.

ভিউয়ের উপর ইনকাম কেন ভিন্ন হয়?

ইউটিউবের মধ্যে সকল ভিডিওর ইনকাম সমান হয় না। বিভিন্ন কারণে ভিউয়ের উপর ইনকাম ভিন্ন হয় যেমন :

কারণ ব্যাখ্যা ইনকাম কেমন হয়
🌍 দর্শকের দেশ ভিউ কোন দেশ থেকে এসেছে USA → বেশি
বাংলাদেশ → কম
🎯 ভিডিওর বিষয়বস্তু ভিডিও কিসের উপর (Niche) Finance → বেশি
Fun Video → কম
👁️ অ্যাড দেখা vs ক্লিক শুধু অ্যাড দেখা বা ক্লিক করা ক্লিক → বেশি আয়
⏱️ কতক্ষণ ভিডিও দেখা বেশি সময় দেখলে বেশি অ্যাড দেখা যায় বেশি Watch Time → বেশি ইনকাম
🚫 Ad Blocker ব্যবহার কেউ Ad Blocker ব্যবহার করলে অ্যাডই দেখাবে না ইনকাম হবে না
💎 YouTube Premium যারা Premium ব্যবহার করে তারা অ্যাড না দেখলেও আয় হয়

 

কোন বিষয়ভিত্তিক চ্যানেল বেশি ইনকাম করে?

ইউটিউবের মধ্যে সকল ক্যাটাগরির চ্যানেলের ইনকাম সমান হয় না কিছু চ্যানেলের ইনকাম হয় অনেক বেশি আবার কিছু কিছু চ্যানেলের ইনকাম হয় অনেক কম। অর্থাৎ যে চ্যানেলের ক্যাটাগরির গুণগত মান (High CPM) সেই চ্যানেলে ইনকাম অনেক বেশি হয়। নিচে কিছু (High CPM) vs (Low CPM) মানের চ্যানেল সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়েছে।

Tech vs Entertainment vs Education

Tech, Entertainment, Education এই তিন ধরনের চ্যানেলের ক্যাটাগরি একে অপরের থেকে একেবারেই ভিন্ন এবং এই চ্যানেল গুলির ভিউয়ার্সদের চাহিদাও ভিন্ন রকমের হয়ে থাকেন। এই তিন ক্যাটাগরির অডিয়েন্স টাইপ ভিন্ন হওয়ার কারণে বিজ্ঞাপন রেট (CPM)–এও অনেক পার্থক্য রয়েছে। 

তবে Tech, Entertainment, Education এই তিনটি ক্যাটাগরির চ্যানেলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ইনকাম হয় Tech চ্যানেল গুলির মধ্যে। কারণ tech চ্যানেল গুলির CPM অনেক বেশি হয়ে থাকে। tech রিলেটেড বিষয়ের উপর বেশি স্পন্সার পাওয়া যায়। প্রোডাক্ট রিভিউ দিয়ে এফিলিয়েট লিংক যুক্ত করলে ইনকাম বেশি হয়। এছাড়াও আরো বিভিন্ন কারণে tech ক্যাটাগরির ইউটিউব চ্যানেলের মধ্যে ইনকাম অনেক বেশি হয়। 

Education ক্যাটাগরির চ্যানেলের মধ্যে মানুষ শিক্ষা গ্রহণ করার জন্য ভিজিট করেন এবং এই চ্যানেলগুলির আর্নিং দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে। tech ক্যাটাগরির থেকে Education ক্যাটাগরির ছেলে মেয়ের কিছুটা স্বল্প হয়।

Entertainment ক্যাটাগরির চ্যানেল গুলিতে প্রচুর পরিমাণে ভিউজ পাওয়া যায় তবে এই ধরনের চ্যানেলগুলিতে ইনকাম অনেক কম হয়।

কিভাবে ইউটিউব থেকে ইনকাম শুরু করবেন?

ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে ইউটিউবের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ক্যাটাগরির উপর প্রফেশনাল একটি চ্যানেল তৈরি করতে হবে। প্রফেশনাল চ্যানেল তৈরি করার জন্য অবশ্যই চ্যানেলের মধ্যে একটি প্রফেশনাল লোগো এবং ব্যানার যুক্ত করবেন। নিয়মিত আপনার চ্যানেলের মধ্যে ভিডিও আপলোড করবেন। যখন আপনার চ্যানেলটি মনিটাইজেশন হয়ে যাবে তখন থেকে আপনার চ্যানেলে ইনকাম শুরু হবে।

কনটেন্ট আইডিয়া নির্বাচন:

ইউটিউবের মধ্যে সফল হওয়ার জন্য সঠিক কনটেন্ট আইডিয়া নির্বাচন করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি ইউটিউবে কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে এমন কনটেন্ট আইডিয়া বের করতে হবে যেটার প্রতি আপনি আগ্রহ যেমন: ইসলামিক গল্প, ইউটিউব SEO, প্রযুক্তি, রান্না, ভ্রমণ, শিক্ষামূলক ভিডিও ইত্যাদি।

আপনার যে কাজগুলি পছন্দ আপনি যদি সেই কাজ তৈরি করেন তাহলে আপনি কনটেন্ট তৈরি করতে আনন্দ পাবেন এবং দীর্ঘদিন কাজ করতে পারবেন ইউটিউবের মধ্যে।

মনিটাইজেশন চালু করার শর্ত

ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন করার জন্য ইউটিউবের কয়েকটি শর্ত পূরণ করতে হবে যদি আপনার চ্যানেল সেই শর্তগুলি পূরণ করে তাহলে আপনার চ্যানেলটি মনিটাইজেশন হবে এবং আপনি ইউটিউব থেকে ইনকাম শুরু করতে পারবেন।

ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন করার জন্য অবশ্যই আপনার চ্যানেলটি

  • এক হাজার সাবস্ক্রাইবার পূর্ণ করতে হবে
  • চার হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম পূর্ণ করতে হবে
  • দশ মিলিয়ন ভিউস পূর্ণ করতে হবে
  • ইউটিউবের গাইড লাইন মানতে হবে
  • ইউটিউবের কোনো নিয়ম, আদেশ, আইন, সীমা ইত্যাদি অমান্য করা বা অতিক্রম করা যাবে না।

বাংলাদেশে ইউটিউব থেকে ইনকাম তুলবেন কীভাবে?

বাংলাদেশ থেকে ইউটিউবের ইনকাম করা টাকা তোলার জন্য প্রথমে জানা প্রয়োজন ইউটিউবের টাকা আসলে কোথায় জমা হয়? মূলত ইউটিউবের ইনকাম করা টাকাগুলি জমা হয় Google AdSense অ্যাকাউন্টের মধ্যে। আপনার ইউটিউব চ্যানেলের আর্নিং করা টাকাগুলি প্রতিমাসের ১ তারিখ ইউটিউব Google AdSense অ্যাকাউন্টের মধ্যে জমা হয়। ২১ তারিখের মধ্যে সেই টাকা তুলে নেওয়া যায় (Western Union বা Bank) একাউন্টের মধ্যে।

AdSense অ্যাকাউন্টের পেমেন্ট নেওয়ার শর্ত

Google AdSense অ্যাকাউন্টে থেকে টাকা তোলার জন্য আপনার একাউন্টের মধ্যে নিম্নতম 100 ডলার হতে হবে। যদি আপনার Google AdSense অ্যাকাউন্টের মধ্যে 100 এর থেকে কম হয় তাহলে আপনি টাকা তুলতে পারবেন না এবং Google AdSense অ্যাকাউন্টে থেকে টাকা তোলার জন্য অবশ্যই আপনার Google AdSense অ্যাকাউন্টে ঠিকানা ভেরিফিকেশন PIN Code দিয়ে ভেরিফাই করতে হবে।

Yt

আমি দীর্ঘদিন থেকে YouTube SEO নিয়ে কাজ করছি। আমি আমার দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা থেকে SEO সম্পর্কে যা শিখতে পেরেছি তা আপনাদের শেখানোর চেষ্টা করছি। আপনারা যাতে সহজ ভাবে আপনাদের কনটেন্টের SEO করতে পারেন সেই জন্য yt-seo.top ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নিত্য নতুন Tool তৈরি করে আপনাদের সাথে শিয়ার করার চেষ্টা করছি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *